Download

Download most essential Medical books

Doctors

Doctor Details

News

details

Doctors Chamber>

Doctors Chamber address

Everything

Everything

নির্বাচিত ব্লগ

বর্গী মানে কি? কাদের কে বর্গী বলে ডাকা হতো?

বাংলায় বর্গী আক্রমণের সেই কবিতার পুরোটা কতজন জানেন? ছেলে ঘুমালো, পাড়া জুড়ালো বর্গী এল দেশে বুলবুলিতে ধান খেয়েছে খাজনা দেব কিসে।। ধান ফুর...

সাংঘাতিক ! এক ভূয়া ডাক্তার গ্রেপ্তার ! ভূয়া ডাক্তার সনাক্তকরণে বিএমডিসি রেজিষ্ট্রেশন যাচাই করুন

নিজেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোমেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পরিচয় দেন। নামের পাশে লেখা এমবিবিএস (ডিএমসি), বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস (মেডিসিন), এমডি (নিউরোলজি) ও এফআরসিপি (লন্ডন)। মুহাম্মদ খোরশেদ আলম নামের ভুয়া এই চিকিৎসককে গতকাল বুধবার ভ্রাম্যমাণ আদালত এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন।
খোরশেদ আলম মাগুরা সদর হাসপাতালের পাশে গ্রামীণ ল্যাব মেডিকেল সার্ভিসেস নামের রোগনির্ণয় কেন্দ্রে নিউরোমেডিসিন বিশেষজ্ঞ হিসেবে দুই মাস ধরে চিকিৎসা দিচ্ছিলেন। প্রতি বুধবার তিনি ঢাকা থেকে মাগুরায় এসে রোগী দেখতেন।
মাগুরার সিভিল সার্জন মুন্সী মো. সাদুল্লাহ বলেন, কিছুদিন আগে তাঁরা জানতে পারেন, খোরশেদ আলম চিকিৎসক নন। অষ্টম শ্রেণি পাস খোরশেদ ঢাকা মেডিকেলের ওয়ার্ডবয়। মিথ্যা পরিচয়ে চিকিৎসাসেবার নামে তিনি প্রতারণা করছেন।
সিভিল সার্জন বলেন, ‘খোরশেদ গতকাল বুধবার সকাল থেকে গ্রামীণ ল্যাব মেডিকেল সার্ভিসেসে রোগী দেখছিলেন। বিষয়টি জেলা প্রশাসককে জানাই। জেলা প্রশাসক তাৎক্ষণিকভাবে একজন নির্বাহী হাকিমকে পাঠান। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁকে এক বছরের কারাদণ্ড দেন। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী হাকিম দীপক কুমার দেব শর্মা বলেন, ‘বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গ্রামীণ ল্যাব মেডিকেল সার্ভিসেসে গিয়ে খোরশেদ আলমকে (৩৮) চিকিৎসাসেবা দিতে দেখি। তিনি নিজেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোমেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে দাবি করেন। তবে এর পক্ষে তিনি কোনো প্রমাণপত্র দেখাতে ব্যর্থ হন। বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডারের কর্মকর্তা বলে দাবি করলেও তিনি সরকারি চাকরির আইডি নম্বর দেখাতে পারেননি। এ ছাড়া চিকিৎসাসেবা দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) নিবন্ধন নম্বরও তাঁর ছিল না। তাঁর ব্যবহার করা একটি প্যাডে সহকারী অধ্যাপক এবং অন্যটিতে সহযোগী অধ্যাপক লেখা ছিল। পরে নিশ্চিত হওয়া গেছে, তিনি একজন ভুয়া চিকিৎসক। মিথ্যা পরিচয় দিয়ে চিকিৎসার নামে প্রতারণা করছেন। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাঁকে এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পুলিশ তাঁকে কারাগারে পাঠায়। খোরশেদ আলমের দেওয়া তথ্যমতে, তিনি চট্টগ্রামের পাঁচশাইলের আবদুর রহিমের ছেলে।
গ্রামীণ ল্যাব মেডিকেল সার্ভিসেসের অন্যতম মালিক ও ব্যবস্থাপক মুহাম্মদ তুষার হোসেন বলেন, ‘দুই মাস ধরে খোরশেদ আলম তাঁর ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চিকিৎসা দিচ্ছেন। রোগীপ্রতি তিনি ৫০০ টাকা করে ফি নিতেন। ফোনে আমরা তাঁকে কন্টাক্ট করেছি। তাঁর সম্পর্কে আমরা কিছু জানি না। শুধু জানি, তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোমেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। এখন বুঝছি তিনি ভুয়া চিকিৎসক।’
মুহাম্মদ তুষার হোসেন জানান, তাঁদের রোগনির্ণয় কেন্দ্রের নিবন্ধন হয়নি। তবে আবেদন করেছেন,
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সময় সেখানে উপস্থিতি মাগুরা সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের চিকিৎসা কর্মকর্তা সুব্রত কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছি, খোরশেদ ঢাকা মেডিকেল কলেজের ওয়ার্ডবয়। এর আগে কুমিল্লায় একটি রোগনির্ণয় কেন্দ্রে রোগী দেখতেন। ২০১৩ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ভ্রাম্যমাণ আদালত সেখানে অভিযান চালিয়ে খোরশেদকে আটক করে। পরে ভুয়া চিকিৎসক হিসেবে তাঁকে ছয় মাসের কারাদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
সুব্রত কুমার বিশ্বাস আরও বলেন, চিকিৎসাসেবার নামে এ ধরনের প্রতারণা অমার্জনীয় অপরাধ। ভুয়া ওই চিকিৎসক ধরা পড়ার পর সব ক্লিনিক, রোগনির্ণয় কেন্দ্রকে বহিরাগত চিকিৎসকদের নাম-পরিচয়ের কাগজপত্র সিভিল সার্জন কার্যালয়ে জমা দিতে নির্দেশ দেওয়া হবে।


ভূয়া ডাক্তার সনাক্ত করতে  নিচের বিএমডিসি লিংকে গিয়ে 
 রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার দিয়ে সার্চ দিন । 
http://bmdc.org.bd/doctors-info/

যদি ঐ রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার দিয়ে কোনো ডাক্তার খুঁজে না পান কিংবা ঐ নাম্বারে ভিন্ন আরেকজনের নাম , ছবি,ঠিকানা  দেখায় ! 

তাহলে বুঝে নিবেন ঐ ব্যক্তি ভূয়া ডাক্তার !!


 BMDC Registerd Doctor



Share:

সর্বশেষ ব্লগ

মেডিকেল কলেজ

ডাউনলোড

সকল