Download

Download most essential Medical books

Doctors

Doctor Details

News

details

Doctors Chamber>

Doctors Chamber address

Everything

Everything

নির্বাচিত ব্লগ

বর্গী মানে কি? কাদের কে বর্গী বলে ডাকা হতো?

বাংলায় বর্গী আক্রমণের সেই কবিতার পুরোটা কতজন জানেন? ছেলে ঘুমালো, পাড়া জুড়ালো বর্গী এল দেশে বুলবুলিতে ধান খেয়েছে খাজনা দেব কিসে।। ধান ফুর...

সারা বিশ্বের গর্ব বাংলাদেশী বিজ্ঞানী ড. জামাল নজরুল ইসলাম স্যার



ছবির মানুষটিকে কি চিনতে পারছেন? বিজ্ঞানী ড.জামাল নজরুল ইসলাম স্যারের নাম শুনেছেন যিনি ক্যামব্রিজ ভার্সিটির অধ্যাপকতা ছেড়ে দিয়ে যোগ দিয়েছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসেবে?
হুম ছবির এই মানুষটি প্রয়াত বিজ্ঞানী জামাল নজরুল স্যার। শুধু চবি নয় সারা বাংলাদেশের গর্ব। আজ তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী কিন্তু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মেক্সিমাম স্টুডেন্ট জানেনা। এমনকি আমিও জানতাম না। একটা পেজের মারফত জানতে পারলাম। জানবো কিভাবে? এতো বড় মাপের একজন মানুষের মৃত্যুবার্ষিকীতে চবি প্রশাসন কি উদ্যোগ নিয়েছে আজ? আমরা চবিতে এত প্রোগ্রাম, এত আলোচনা সভা, এত কিছু করি কিন্তু আজ কিছুই হলোনা কেন? মিডিয়াতে এইটা নিয়ে কোন খবর প্রকাশ হয় না কেন? আমরা তেলে মাথায় তেল দিই। মাঝেমধ্যে এই চবি উপর ঘেন্না চলে আসে। যেখানে জ্ঞানীর কদর নেই সেইখানে ঘেন্না আসাটা অস্বাভাবিক কিছুই না।
২০০৪ সালে স্যারের হাত থেকে  এস.এস.সি সংবর্ধনা সার্টিফিকেট  নেয়ার মুহূর্ত
১৯৮৪ সালে সোয়া লাখ টাকা বেতনের চাকুরী, কেমব্রিজ ভার্সিটির অধ্যাপক! এই চাকুরী অবলীলায় ছেড়ে দিয়ে এইদেশে চলে এসেছিলেন। যোগ দিয়েছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে মাত্র সাড়ে তিন হাজার টাকার চাকুরীতে। তিনি কোন লেভেলের মানুষ বুঝতে পারছেন তো ? আপনি কিংবা আমি হলে এই লোভনীয় সুযোগ হাতছাড়া করতে পারতাম? দেশে আসার পর সাংবাদিকরা যখন প্রশ্ন করে কেন ফিরে এসেছিলেন জবাবে তিনি বলেছিলেন- "আমি নিজ দেশকে ভালোবাসি, এ জন্য এখানে চলে এসেছি। আমি আমার দেশকে ভালোবাসি তাই দেশকে কিছু দিতে এসেছি। আমি এখান থেকে নিতে আসিনি আমি দিতে এসেছি।" তাঁর দেশপ্রেম নিয়ে সন্দেহের কোন অবকাশ আছে কি আপনার? স্টিফেন হকিং এর নাম শুনেছেন তো? বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে নামকরা জীবিত বিজ্ঞানী। যার চরিত্রের উপর তৈরি করা সিনেমা থিওরি অব এভ্রিথিং সমগ্র বিশ্বে সাড়া ফেলেছে। এই মানুষটা ছিলেন ছাত্রজীবনে স্টিফেন হকিং এর বন্ধু আর রুমমেট। লেভেল টা বুঝতে পারছেন তো ? ১৯৮৩ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেস থেকে প্রকাশ করেন "আল্টিমেট ফেইট অব দা ইউনিভার্স।" তাবৎ দুনিয়ার রথি মহারথীদের দৃষ্টি একদিকে নিয়ে আসতে পেরেছিলেন এই এক বই দিয়ে। তার গবেষণার উপর ভিত্তি করেই পদার্থবিজ্ঞানের নতুন অধ্যায়ের সুচনা হয়। তার অবদানের কথা অকপটে স্বীকার করেন নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী ওয়েইনবারগ। তিনি বলেন, ‘‘we are particularly indebted to Jamal Islam, a physicist colleague now living in Bangladesh. For an early draft of his 1977 paper which started us thinking about the remote future” নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী আব্দুস সালাম বলেছিলেন- "এশিয়ার মধ্যে আমার পরে যদি দ্বিতীয় কোনো ব্যক্তি নোবেল পুরস্কার পায়, তবে সে হবে প্রফেসর বিজ্ঞানী জামান নজরুল ইসলাম।" তিনি হয়তো নোবেল পেতেন কিন্তু পাননি কেননা নোবেল পাওয়ার জন্য তেলের ড্রামের মালিক হতে হয়, চাটুকার হতে হয়, নিজেরে বিবেক অন্যজনকে বন্ধক দিতে হয়, অন্যের কাছে নিজেকে বিক্রি করে দিতে হয়। এইসব কিছু স্যার করতে পারেননি বলে নোবেল হয়তো তাঁর কপালে আসেনি। ও হ্যাঁ, এই মানুষটাই কিন্তু ১৯৭১ সালে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠি লিখে বাংলাদেশে পাকিস্তানী বাহিনীর আক্রমণ বন্ধের উদ্যোগ নিতে বলেছিলেন। ভাবতে পারছেন? কি বড় মাপের মানুষ ছিলেন তিনি? এই মানুষটার মৃত্যুবার্ষিকী আজ। নেই কোন স্মরণ, নেই তার কাজের উপর আলোচনা। আমরা পারিও বটে। স্যার, আপনি যে ভালোবাসা নিয়ে দেশে এসেছিলেন সেই ভালোবাসার মূল্য আমরা দিতে পারিনি। যেইখানে থাকেন আল্লাহ্‌ যেন আপনাকে ভাল রাখে। পারলে আমাদের ক্ষমা করে দিয়েন স্যার।


স্যার সম্পর্কে জানতে চাইলে নীচের লিংকগুলো ভিজিট করতে পারেন ।

https://en.wikipedia.org/wiki/Jamal_Nazrul_Islam


http://www.cu.ac.bd/ctguni/index.php?option=com_content&view=article&id=247&Itemid=34



Share:

বিজ্ঞানীদের মতে হোমিও প্যাথি ঔষুধ কোনো কাজ করে না

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা অকার্যকর বলে জানিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার একটি শীর্ষ স্থানীয় গবেষণা।    
১৮০০টিরও বেশি গবেষণাপত্র পর্যালোচনা করে তারা এই তথ্য জানিয়েছে বলে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে স্মিথসোনিয়ান ডট কম।
অস্ট্রেলিয়ার ন্যাশনাল হেলথ এন্ড মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল বলেছে, গবেষণাপত্র গুলো থেকে এমন কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি যা থেকে বলা যায় হোমিওপ্যাথির মাধ্যমে শারীরিক অসুস্থতার প্রতিকার করা সম্ভব।    
নতুন গবেষণাটি বলছে, আধুনিক চিকিৎসার পরিবর্তে যারা ২০০ বছর পুরোনো এই বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি- হোমিওপ্যাথি- গ্রহণ করছেন তারা মারাত্নক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছেন।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, প্রায় চার মিলিয়ন আমেরিকান হোমিওপ্যাথি ঔষধ ব্যবহার করে। 
ন্যাশনাল হেলথ এন্ড মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিলের প্রধাণ আশাবাদ ব্যক্ত করে জানান, এই গবেষণা অস্ট্রেলিয়ার চিকিৎসা ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনবে। 

তিনি আরো বলেন, কেউ কেউ হয়তো এই গবেষণাটিকে হোমিওপ্যাথির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র বলে মন্তব্য করতে চাইবে।



-------------------------------------

Share:

তিন প্রফেই ফার্স্ট ও দশটা অনার্স পেয়েছিলেন মেধাবী ডাঃ রাফিদ আহমেদ


তিন প্রফেই ফার্স্ট হব দশটা অনার্স সহ, কখনো ভাবিনি। প্রফে যে ফার্স্ট হওয়া যায় এটাই জানতাম না।
মেডিকেলে আসার আগে অবশ্য কখনোই নিয়মিত ফার্স্ট হতাম না। স্কুলে ক্লাস সেভেন পর্যন্ত টানা ফার্স্ট হয়েছিলাম, তারপরে আর হইনি। আসলে ডিএমসি তে যারা আসে, তারা সবাই যে যার স্কুলে ফার্স্ট হওয়া, কিন্তু এখানে এসে সবাই কেমন যেন ঘুমিয়ে যায়। ভাবে এমনিতেই সব হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে আমি স্রোতের বিপরীতে ছিলাম, ডিএমসিতে এসে যতখানি পড়াশুনা করেছি, তেমনটা আগে কখনো করিনি।

প্রথম আইটেমটা আমার জন্য টার্নিং পয়েন্ট ছিল। দশে আট পেয়েছিলাম। জীবনে প্রথমবারের মতো মনে হয়েছিল, ভালো করা এতো সহজ! প্রথম পরীক্ষা ছিল থোরাক্স কার্ড। এই কার্ডেও ফার্স্ট হলাম। আমার মধ্যে উৎসাহ চলে আসল, এরপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। মেডিকেলের আর কোন পরীক্ষায় সেকেন্ড হই নাই, পরম করুণাময় আল্লাহর অশেষ রহমতে সবগুলো প্রফ সহ সব পরীক্ষায় ফার্স্ট হলাম।

একসময় মনে হতো, ফার্স্ট না হয়ে একটু সেকেন্ড থার্ড হই। হতে পারতাম না, ফার্স্টই হতাম। বিরক্ত লাগতো, কারন একটা সময়ের পর সবার প্রত্যাশাকে বোঝা মনে হত। পরীক্ষা দিতে গেলে সবাই বলতেন, তুমি তো ফার্স্ট, পরীক্ষা শুরুই হতো কঠিন প্রশ্ন দিয়ে।

আসলে সব পড়ুয়া স্টুডেন্ট ভালো স্টুডেন্ট হতে পারে না, কারণ পরীক্ষা দেয়াটাও একটা আর্ট। মেডিকেলের পরীক্ষাগুলো নাটকের মতো, পরীক্ষার্থী সেখানে অভিনেতা, রোগী সাইড অভিনেতা আর পরীক্ষক দর্শক। নাটক কোনটা দেখতে ভালো লাগে? যেটাতে সাউন্ড কম, সংলাপ একঘেয়ে, অভিনেতা সংলাপ ভুলে যায়, বার বার থেমে যায়, অপ্রাসংগিক কথা বলে, সেটা? না যেটাতে অভিনেতা তার অভিনয় দিয়ে প্রাণবন্ত করে তুলে, সেটা? ভালো করতে হলে তাই পরীক্ষা নামক নাটকের স্ক্রিপ্ট জানতে হবে। বার বার রিহার্স করতে হবে। প্রশ্নগুলো জানতে হবে, সিলেবাস জানতে হবে, কিভাবে ডেলিভারি করতে হয় জানতে হবে, পারফর্ম করতে হবে।

তবে তোমাকে জীবনে সবার সেরা হতে হবে, এমন কোন কথা নেই। বরং সহজ জীবনযাপন কর, জীবনে সুখী থাকো। এভারেস্টের চূড়ায় তোমাকে উঠতে হবে না, উঠে শান্তি পাবে না, দেখবে একা লাগছে। তারচেয়ে বন্ধুবান্ধব নিয়ে, পরিবার পরিজন নিয়ে রাঙামাটি ঘোরা অনেক ভালো। আমি বিশ্বাস করি একজন ডক্টর কখনো দেশের ভবিষ্যৎ হতে পারে না। পুরো দেশকে সেবা দিবে একটা ডাক্তার সমাজ। তাই অন্য ডাক্তারের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দাও, একটা সমাজ বানিয়ে ফেল। একা উঠে লাভ নেই, সবাইকে নিয়ে উঠো।

অর্থ অনর্থের মূল কিন্তু অর্থহীণতা আরো বড় অনর্থ ডেকে আনে। তাই এমবিবিএস পাশ করে কেউ বেকার থেকো না। টুকটাক কাজ করো। মেডিসিনের ডক্টরদের ক্রিটিকাল কেয়ারের কাজ জানলে অনেক সুবিধা। পোস্টগ্রাজুয়েশন  করো যত তাড়াতাড়ি সম্ভব। পোস্টগ্রাড শেষ করলে দেখবে তোমার স্যাররা তোমাকে উনাদের পাশে বসাবেন। উনাদের পাশে দাঁড়িয়ে সেলফি অনেকেই তুলতে পারবে, কিন্তু উনাদের পাশে বসার মতো যোগ্য হতে চাইলে দ্রুত পোস্ট গ্রাড কর।

আমার ইন্টার্নশিপ যেদিন শেষ হল, তার পরদিনই এক ডাক্তার বড়ভাইকে মারল ডি ইউ এর ছেলেরা। কষ্ট পেয়েছিলাম এই ঘটনায়, ভেবেছিলাম, দেশে থাকবো না। এম আর সি পি করলাম, কমনওয়েলথ স্কলারশিপ ও পেয়েছি। কিন্তু ইসমাইল স্যার, প্রাণগোপাল স্যার, দ্বীন মোহাম্মদ স্যার সবাই আমাকে জোর করলেন দেশে থেকে যাওয়ার জন্য। অনেকটা পথ পাড়ি দেয়ার পর এখন বুঝি, আমি জন হপকিন্সের প্রফেসরও হতে চাই না, ইংল্যান্ডের কন্সাল্ট্যান্টও হতে চাই না। আমার স্বপ্ন বাংলাদেশের মেডিসিনের অধ্যাপক হওয়া। এদেশে থাকতে চাই, এদেশের মেডিকেল স্টুডেন্টদেরকে পড়াতে চাই, এইটাই আমার স্বপ্ন।

I never thought I would stand first in all three professional examinations with honours in 10 subjects. In fact, I didn't know you could stand first in prof at all.

I never used to stand first consistently before coming to DMC. Though I was the first boy at school up to class seven, after that I never stood first. Actually all the first boys from different schools of the country end up in DMC, but after coming here, they all fall asleep. They lose interest and think that they will be doctors anyway, doesn’t matter if they study or not. But I was different. I studied harder than ever after coming here.

My first ever item was the turning point of my life. I got eight out of ten. For the first time in my life, I thought, it is so easy to get good marks! I stood first in thorax card too; it was my first official exam here. It made me like my studies even more. After that, I never looked back. I never stood second from then on. By the grace of Allah I stood first in every examination including all of the professional examinations.

Sometimes I wanted to stand second or third. But I used to stand first anyway. It annoyed me, the burden of expectation. Whenever I attended any exam, the examiners used to say,” you are the first boy”, and they used to start with difficult questions.

Not every studious student can be a good student, because attending an examination is an art itself. Examinations in medical science is more like a drama, where the student is an actor, the patient is a side actor, and teachers are the audience. Which Drama is more enjoyable? The one with faulty sound, monotonous irrelevant dialogue? or the one that the actor makes it lively with his acting? So you have to know the script of this drama and reharse it again and again. You have to know the questions, the syllabus, how to deliver the things you have studied and how to perform well.

But it is not necessary to be the best or the most successful person. Rather lead a simple life, be happy. You don't have to mount the Everest, even if you do, chances are that you will find yourself all alone there. Travelling Rangamati with friends and family is so much better than that. I believe a single doctor can never be the future of a country. We need thousands of doctors to serve the total population. So extend a helping hand to your fellow doctors, make it a community. It won't matter if you succeed alone, make it a group success.

It is said that money is the reason of all bad things, but I believe poverty brings out worse things in life. So don't stay unemployed once you have passed the MBBS examination. Work, even if it is not that big job you always wanted to do. Knowing the management of critical patients goes a long way for medicine specialist. Get a post graduation degree as early as possible. Once you have completed your post Graduation, you will find yourself sitting beside your teachers. Many students can take a selfie with their mentors and teachers but not everyone get to sit beside them. Complete your post graduation as soon as you can, so you can be worthy enough to sit beside them.

A senior DMCan was injured by some students of Dhaka University the day after I completed my internship. I was so hurt by this incident that I deciced to settle abroad. I completed my MRCP, got chosen for Common wealth Scholarship too. But Ismail sir, Prangopal sir, Din Mohammad sir everyone requested me to stay here at Bangladesh. After a long journey that I took, now I realize I don't want to be a professor of Jhon Hopkins's or a consultant in England. I want to live here in my country, treat the people here, teach the young to-be-doctors here. If u ask me if I have a dream, yes I do have one, my dream is to be a professor of medicine here in Bangladesh.

Dr. Rafid Ahmed
DMC K-65
Member of Royal College of Physicians of UK, London
Common wealth Scholar in UK 2017
MD Resident at NICVD
First in all professionals exam (Record honours  marks in 10 subjects).

-Courtesy - Human of DMC





Share:

সর্বশেষ ব্লগ

মেডিকেল কলেজ

ডাউনলোড

সকল