অপহরণের চারদিন পরও খোঁজ মেলেনি পল্লবীর ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের চিকিৎসক ডা.রিয়াদ নাসের চৌধুরীর।অভিযোগের তীর রয়েছে কোস্ট গার্ডের লে.কমান্ডার ফরহাদ সরকারের বিরুদ্ধে। পুলিশ জানিয়েছে তারা উদ্ধারে কাজ করে যাচ্ছে। তবে ঘটনার চারদিন পার হয়ে গেলেও কোনও খোঁজ না পাওয়ায় শঙ্কা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অপহৃতের ভাই মেধাদ নাসের চৌধুরী।
পুলিশ ও অপহৃতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, ২৯ সেপ্টেম্বরের পল্লবীর ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে মেডিক্যাল অফিসারের দায়িত্ব পালন করছিলেন ডা.রিয়াদ নাসের চৌধুরী। বিকালে তার সহকর্মী ডা. মো. সালেককে নিয়ে পূরবী সিনেমা হলের পাশে একটি চায়ের দোকানে চা পান করতে যায় সে। এ সময় পাশেই একটি গাড়িতে থাকা তিনজন এসে রিয়াদের নাম জিজ্ঞেস করে তাদের সঙ্গে যেতে বলে। প্রথমে যেতে না চাইলে প্রশাসনের লোক পরিচয় দিয়ে রিয়াদকে জোর করে গাড়িতে তুলে মিরপুর ১২ নম্বর বাসস্ট্যান্ডের দিকে চলে যায়। মাইক্রোবাসটির রেজিস্ট্রেশন নম্বর (ঢাকা মেট্রো চ-৫৩-১৩৮২)।
অপহৃতের ভাই মেধাদ নাসের চৌধুরী বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, খবর পেয়ে তারা তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে আসেন। রিয়াদের ব্যবহৃত মোবাইলটি তখন থেকে বন্ধ পাওয়া যায়। এরপর পল্লবী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলা নাম্বর ৭১।
পুলিশ ও অপহৃতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, ২৯ সেপ্টেম্বরের পল্লবীর ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে মেডিক্যাল অফিসারের দায়িত্ব পালন করছিলেন ডা.রিয়াদ নাসের চৌধুরী। বিকালে তার সহকর্মী ডা. মো. সালেককে নিয়ে পূরবী সিনেমা হলের পাশে একটি চায়ের দোকানে চা পান করতে যায় সে। এ সময় পাশেই একটি গাড়িতে থাকা তিনজন এসে রিয়াদের নাম জিজ্ঞেস করে তাদের সঙ্গে যেতে বলে। প্রথমে যেতে না চাইলে প্রশাসনের লোক পরিচয় দিয়ে রিয়াদকে জোর করে গাড়িতে তুলে মিরপুর ১২ নম্বর বাসস্ট্যান্ডের দিকে চলে যায়। মাইক্রোবাসটির রেজিস্ট্রেশন নম্বর (ঢাকা মেট্রো চ-৫৩-১৩৮২)।
অপহৃতের ভাই মেধাদ নাসের চৌধুরী বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, খবর পেয়ে তারা তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে আসেন। রিয়াদের ব্যবহৃত মোবাইলটি তখন থেকে বন্ধ পাওয়া যায়। এরপর পল্লবী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলা নাম্বর ৭১।