ল
লক্ষীপুরের ডাঃ ইকবাল মাহমুদ ঢাকা থেকে অপহৃত হওয়ার খবর জানিয়েছে তার পরিবার। শুক্রবার লক্ষ্মীপুর থেকে রয়েল বাস সার্ভিসে করে ঢাকা যায় ডাঃ ইকবাল মাহমুদ। সে ঢাকার বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এনেসথেসিয়ার উপর টেনিং করছিল। বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এনেসথেসিয়ার উপর টেনিং উপলক্ষ্যে লক্ষ্মীপুরের বাসা থেকে রয়েল বাস সার্ভিসে করে ঢাকা যায়।
ঢাকায় গিয়ে সাইন্স ল্যাবরেটরী এলাকায় বাস থেকে নামে। এ সময় ঐ স্থানে থাকা সাদা একটি মাইক্রোবাসে তাকে অজ্ঞাত লোকজন তুলে নিয়ে যায়। ডাঃ ইকবাল মাহমুদ লক্ষ্মীপুর হাসপাতাল রোডস্থ ১৯৯ বকুল কটেজে তার নিজস্ব বাসা ও মুক্তিযোদ্ধা এ কে এম নুরুল আলমের ছেলে।
তার পিতা এ কে এম নুরুল আলম জানান, ডাঃ ইকবাল লক্ষ্মীপুরের বাসা থেকে শুক্রবার রাত ১০টার সময় রওনা করে শনিবার ভোর রাত সাড়ে তিনটায় সাইন্স ল্যাবরেটরী এলাকায় পৌঁছে গন্তব্যে যাওয়ার সময় কে বা কাহারা তাকে উঠিয়ে নিয়ে যায়। খবর পেয়ে আমি ঢাকায় পৌঁছে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ নিয়ে এ পর্যন্ত কোন সন্ধান পায়নি।
সে ছাত্র জীবন থেকে কোন রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত ছিলনা। তবে তাবলিগ জামাতে সাথে জড়িত। সে ২৮তম বিসিএস এ উত্তীর্ণ হয়ে মেডিকেল অফিসার হিসেবে স্বাস্থ্য বিভাগের মহাখালীতে কর্মরত ছিল। সে লক্ষ্মীপুরে ভালো চিকিৎসক হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে। তার নিখোঁজের খবরে লক্ষ্মীপুরে ডাক্তারসহ সকল পেশার মানুষ উদ্বেগ, উৎকন্ঠার মধ্যে আছে।
লক্ষীপুরের ডাঃ ইকবাল মাহমুদ ঢাকা থেকে অপহৃত হওয়ার খবর জানিয়েছে তার পরিবার। শুক্রবার লক্ষ্মীপুর থেকে রয়েল বাস সার্ভিসে করে ঢাকা যায় ডাঃ ইকবাল মাহমুদ। সে ঢাকার বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এনেসথেসিয়ার উপর টেনিং করছিল। বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এনেসথেসিয়ার উপর টেনিং উপলক্ষ্যে লক্ষ্মীপুরের বাসা থেকে রয়েল বাস সার্ভিসে করে ঢাকা যায়।
ঢাকায় গিয়ে সাইন্স ল্যাবরেটরী এলাকায় বাস থেকে নামে। এ সময় ঐ স্থানে থাকা সাদা একটি মাইক্রোবাসে তাকে অজ্ঞাত লোকজন তুলে নিয়ে যায়। ডাঃ ইকবাল মাহমুদ লক্ষ্মীপুর হাসপাতাল রোডস্থ ১৯৯ বকুল কটেজে তার নিজস্ব বাসা ও মুক্তিযোদ্ধা এ কে এম নুরুল আলমের ছেলে।
তার পিতা এ কে এম নুরুল আলম জানান, ডাঃ ইকবাল লক্ষ্মীপুরের বাসা থেকে শুক্রবার রাত ১০টার সময় রওনা করে শনিবার ভোর রাত সাড়ে তিনটায় সাইন্স ল্যাবরেটরী এলাকায় পৌঁছে গন্তব্যে যাওয়ার সময় কে বা কাহারা তাকে উঠিয়ে নিয়ে যায়। খবর পেয়ে আমি ঢাকায় পৌঁছে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ নিয়ে এ পর্যন্ত কোন সন্ধান পায়নি।
সে ছাত্র জীবন থেকে কোন রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত ছিলনা। তবে তাবলিগ জামাতে সাথে জড়িত। সে ২৮তম বিসিএস এ উত্তীর্ণ হয়ে মেডিকেল অফিসার হিসেবে স্বাস্থ্য বিভাগের মহাখালীতে কর্মরত ছিল। সে লক্ষ্মীপুরে ভালো চিকিৎসক হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে। তার নিখোঁজের খবরে লক্ষ্মীপুরে ডাক্তারসহ সকল পেশার মানুষ উদ্বেগ, উৎকন্ঠার মধ্যে আছে।