Download

Download most essential Medical books

Doctors

Doctor Details

News

details

Doctors Chamber>

Doctors Chamber address

Everything

Everything

নির্বাচিত ব্লগ

বর্গী মানে কি? কাদের কে বর্গী বলে ডাকা হতো?

বাংলায় বর্গী আক্রমণের সেই কবিতার পুরোটা কতজন জানেন? ছেলে ঘুমালো, পাড়া জুড়ালো বর্গী এল দেশে বুলবুলিতে ধান খেয়েছে খাজনা দেব কিসে।। ধান ফুর...

ডাঃ মেজবাহ উদ্দিন এর Pharmacology বই বিভিন্ন লাইব্রেরীতে পাওয়া যাচ্ছে -


ডাঃ মেজবাহ উদ্দিন   এর Pharmacology বই  

Rapid Review of  Basic and Systemic Pharmacology . 

বিভিন্ন লাইব্রেরীতে পাওয়া যাচ্ছে -
দাম ঃ মাত্র -২০০ টাকা ।


Dr.Misbah Uddin
MRCP (UK -P-II )
FCPS ( Medicine - P-II)
MD  Resident DMCH ( Internal Medicine )
MBBS (DU)

Library - Dhaka - Nilkhet

PG Hook House Nilkhet , Dhaka

* Azampur , Uttara

* Genuine Library , Chittagong.


এছাড়া যারা ঘরে বসে বইটি কিনতে চান ,

তাদের কাছে কুরিয়ার সার্ভিস করে পাঠানো হবে ।


* for remote delivery Dial -- 01935-001562.




-------------------------------------



Share:

চিকিৎসকের অবহেলার শস্তি ৫ বছর জেল।



বাংলাদেশে চিকিৎসকের

অবহেলায় কোনো রোগীর মৃত্যু হলে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ফৌজদারি আইনে মামলা করা যাবে। এ বিধান রেখে বেসরকারি চিকিৎসাসেবা

আইনের খসড়া প্রায় চূড়ান্ত করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এ ক্ষেত্রে দোষী সাব্যস্ত হলে বাংলাদেশ দণ্ডবিধির ৩০৪(ক) ধারা অনুযায়ী অভিযুক্ত চিকিৎসককে দণ্ড দিতে পারবেন আদালত। এ ধারা অনুযায়ী পাঁচ বছর কারাদণ্ড অথবা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক। বর্তমানে এ সংক্রান্ত যে অধ্যাদেশ কার্যকর আছে, সেখানে চিকিৎসককে শাস্তি দেয়ার কোনো বিধান নেই। প্রস্তাবিত আইনের খসড়ায় আরও বলা হয়েছে, সরকার সময়ে সময়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চিকিৎসক ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফিস বা চার্জ নির্ধারণ করবে। এ ক্ষেত্রে নির্ধারিত চার্জের তালিকা দৃশ্যমান স্থানে প্রদর্শন করতে হবে। সেবা বাবদ আদায়কৃত চার্জ বা মূল্য রসিদের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হবে এবং অনুলিপি সংরক্ষণ করতে হবে। কেউ সরকার নির্ধারিত ফি’র অতিরিক্ত আদায় করলে কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করতে পারবে কর্তৃপক্ষ।

এ ছাড়া একজন চিকিৎসকের চেম্বার ন্যূনতম দুই কক্ষবিশিষ্ট থাকা বাঞ্ছনীয় বলে উল্লেখ করে খসড়ায় বলা হয়, সেখানে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি থাকতে হবে। অনুমোদিত সার্টিফিকেট কোর্স বা ডিপ্লোমা ডিগ্রি ছাড়া অন্য কোনো যোগ্যতার বিবরণ ভিজিটিং কার্ডে বা সাইনবোর্ডে উল্লেখ করা যাবে না।

আইনের খসড়া অনুযায়ী, বেসরকারি চিকিৎসাসেবা আইন কার্যকর হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে সব বেসরকারি চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠানকে নির্ধারিত শর্ত ও পদ্ধতিতে লাইসেন্স নিতে হবে। অন্যথায় সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হবে। এ ছাড়া বেসরকারি চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সদস্য ও দরিদ্র রোগীদের সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা দেয়া নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি তাদের জন্য ১০ ভাগ শয্যা সংরক্ষণের বিধান রাখা হয়েছে খসড়ায়। এ মুহূর্তে পাঁচ ভাগ শয্যা সংরক্ষণের ব্যবস্থা আছে বেসরকারি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জনা গেছে, সম্প্রতি বেসরকারি চিকিৎসাসেবা আইনের একটি খসড়া প্রায় চূড়ান্ত করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনসহ (বিএমএ) সংশ্লিষ্ট সবার মতামত নেয়া হয়েছে। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম মঙ্গলবার যুগান্তরকে বলেন, চলতি মাসের ৩১ তারিখের মধ্যে প্রস্তাবিত আইনের খসড়াটি চূড়ান্ত করা হবে। এর পরপরই অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিসভায় পাঠানো হবে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আইনটি কার্যকর হলে রোগীদের জন্য মানসম্মত সেবা নিশ্চিত হওয়ার পাশাপাশি চিকিৎসাসেবা প্রদানের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদেরও আইনগত অধিকার সুরক্ষিত হবে। চিকিৎসাসংক্রান্ত কাজের অনিয়ম ও অবহেলা দূর হবে। পাশাপাশি যে কোনো ধরনের অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা রোধে আইনটি বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। প্রস্তাবিত আইনের খসড়ায় উল্লেখ করা হয়, সরকারি চিকিৎসকসহ সেবাদানকারী কেউ অফিস সময়ে বেসরকারিভাবে চিকিৎসাসেবা প্রদান করতে পারবেন না। এই বিধি লংঘন করলে কমপক্ষে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড অথবা ছয় মাসের কারাদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন দোষী ব্যক্তি।

গত দু’দশকে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে কয়েক হাজার বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান। স্বাস্থ্য অধিদফতরের ম্যানেজমেন্ট ইনফর্মেশন সিস্টেম (এমআইএস) প্রণীত হেলথ বুলেটিন ২০১৪-এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী বর্তমানে দেশে বৈধ রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত ২ হাজার ৯৮৩টি হাসপাতাল ও ক্লিনিক এবং ৫ হাজার ২২০টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। সংশ্লিষ্টদের মতে, অবৈধভাবে গড়ে ওঠা হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংখ্যা বৈধ সংখ্যার চেয়েও অনেক বেশি। তবে এসব বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মান নিয়ন্ত্রণে যুগোপযোগী আইন নেই।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানান, বেসরকারি খাতের এতসংখ্যক প্রতিষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য দেশে উপযুক্ত আইন নেই। বেসরকারি চিকিৎসাসেবা আইন প্রণয়নে বেশ কয়েকবার উদ্যোগ নেয়া হলেও নীতিনির্ধারকদের অনেকের স্বার্থ বিঘ্নিত হতে পারে- এমন আশংকায় আইনটি অদ্যাবধি আলোর মুখ দেখেনি।

৩৪ বছরের পুরনো ‘দ্য মেডিকেল প্র্যাকটিস অ্যান্ড প্রাইভেট ক্লিনিকস অ্যান্ড ল্যাবরেটরিজ (রেগুলেশনস) অর্ডিন্যান্স, ১৯৮২’-এর অধীনে বর্তমানে বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালিত হয়। স্বাস্থ্য অধিদফতরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখার সংশ্লিষ্টরা জানান, বিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে ছোট-বড় হাসপাতালে বিভিন্ন বিশেষায়িত (আইসিইউ, সিসিইউ, এনআইসিইউ) চিকিৎসাসেবা ও উন্নতমানের চিকিৎসা সরঞ্জামাদি স্থাপন করা হচ্ছে। এই পুরনো অধ্যাদেশ দিয়ে কোনোভাবেই এসব প্রতিষ্ঠানের মনিটরিং ও সুপারভিশন সম্ভব নয়।

অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, বিগত এক বছরে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে দেড় শাতাধিক হাসপাতালে জরিমানা করেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা গেছে, হাসপাতালগুলোর নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ), করনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ), এইচডিইউ, এনআইসিইউ, ডায়ালিসিস ইত্যাদি বিভাগের লাইসেন্স নেই। এমনকি ক্লিনিক এবং ল্যাবের লাইসেন্সও মেয়াদ উত্তীর্ণ। এ ছাড়া হাসপাতাল ফার্মেসিগুলোতে মেডিকেল ডিভাইস ও সার্জিক্যাল অ্যাপেরাটাসের ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন রেজিস্ট্রেশন (ডিএআর) এবং প্রেমিসেস লাইসেন্স নেই। এমনকি এসব প্রতিষ্ঠানে ব্লাড ব্যাংকের লাইসেন্স থাকে না।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২০০৪ সালে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে বেসরকারি চিকিৎসাসেবা আইনটি জাতীয় সংসদে উত্থাপিত হওয়ার শেষ মুহূর্তে ফেরত আসে। এরপর ড. ফখরুদ্দীন আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে আইনটি প্রণয়নের উদ্যোগ নেয়া হয়। বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের ২০০৯ থেকে ২০১৪ সালের প্রথম দফার শাসনামলে আইনটি খসড়া প্রণীত হয়। কিন্তু কোনো এক অদৃশ্য কারণে তা আর আলোর মুখ দেখেনি।

অভিযোগ রয়েছে, বেশিরভাগ বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারই চলছে ‘ফ্রি স্টাইলে’। এগুলোর অধিকাংশরই মালিকানার সঙ্গে ক্ষমতাসীন দলের মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, রাজনীতিবিদ ও চিকিৎসক নেতারা জড়িত। ফলে আইন প্রণয়ন বিভিন্ন সময় বাধাগ্রস্ত হয়েছে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে শয্যা বাড়ানো থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও অস্ত্রোপচার বাবদ অতিরিক্ত অর্থ আদায় করছে বেসরকারি সেবা প্রতিষ্ঠানগুলো।

এ ছাড়া স্বাস্থ্য অধিদফতরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখা থেকে লাইসেন্স প্রদান করা হলেও প্রয়োজনীয় জনবল সংকটের দোহাই দিয়ে সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানই পরিদর্শন করা হয় না। ফলে সাধারণ রোগীদের অহেতুক গুনতে হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। অভিযোগ রয়েছে, সরকারের সংশ্লিষ্টদের বিভিন্নভাবে ‘ম্যানেজ’ করে নির্বিঘেœ যাবতীয় অবৈধ কার্যক্রম পরিচালনা করছে অধিকাংশ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার।

জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) অধ্যাপক ডা. শামিউল ইসলাম যুগান্তরকে বলেন, রোগী ও ডাক্তার উভয়ের নিরাপত্তায় একটি যুগোপযোগী আইন প্রয়োজন। আইন অপরাধ প্রশমন করে। তবে অবশ্যই রোগী ও চিকিৎসকবান্ধব হতে হবে।

সামগ্রিক বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিকার আন্দোলন জাতীয় কমিটির সভাপতি ও বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডা. রশীদ-ই মাহবুব যুগান্তরকে বলেন, বেসরকারি চিকিৎসাসেবা আইন প্রণয়নে বিভিন্ন সরকারের আমলে উদ্যোগ নেয়া হলেও বাস্তবায়ন হয়নি। খসড়া আইনটি প্রণীত হলেও বহু মাস ধরে তা মন্ত্রণালয়ে পড়ে আছে। তবে এ মাসে যদি এটি মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হয় তবে ভালো কথা। খসড়া আইনের বিভিন্ন বিষয়ে মতামত প্রদান না করলেও মুক্তিযোদ্ধা ও দরিদ্র রোগীদের বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা প্রদানের বিষয়টি তিনি আরও সুনির্দিষ্ট করার প্রয়োজন বলে মনে করেন। কারণ কনসালটেন্ট ফিস, অপারেশন চার্জ, অ্যানেসথেশিয়া চার্জ ইত্যাদি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বহন করতে হবে কিনা সে বিষয়টি স্পষ্ট করতে হবে।

- তথ্যসূত্র - যুগান্তর
Share:

প্রথমবারের মতো স্থানীয়ভাবে অবশ করে ভ্যারিকোস ভেইন অপারেশন!...

বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো স্থানীয়ভাবে অবশ করে ভ্যারিকোস ভেইন বা আঁকা-বাকা শিরার চিকিৎসা করা হয়েছে। অজ্ঞান না করে শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় অংশ অবশ করে এ চিকিৎসা করা হয়।
রাজধানীর ঢাকার মোহাম্মদপুরে আল মানার হাসপাতালে এ অস্ত্রোপচার সম্পন্ন করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের ভাসকুলার সার্জারি বিশেষজ্ঞ ডা. এসএমজি সাকলায়েন রাসেল। তার সহকারী ছিলেন ভাসকুলার সার্জন ডা. রকিবুল হাসান অপু।
রোগীর ডান পায়ের কিছু শিরা বেশ কয়েক বছর ধরে ফুলে গিয়ে আঁকা-বাকা হয়ে যায়। এ ধরনের সমস্যাকে চিকিৎসকরা ভ্যারিকোস ভেইন বলে থাকেন। অতীতে কোমর থেকে অবশ করে এ অপারেশন করা হতো। কিন্তু এই প্রথম বাংলাদেশে এ ধরনের কোনো রোগীর সম্পূর্ণ অপারেশন লোকাল অ্যানেসথেশিয়া বা স্থানীয়ভাবে অবশ করে করা হল।
রোগীর হার্টের সমস্যা ও অ্যাজমার সমস্যা থাকায় স্থানীয়ভাবে অবশ করে অপারেশন করা হয়েছে। এতে প্রচলিত অপারেশন পদ্ধতির পাশাপাশি ইনজেকশন থেরাপিরও ব্যবস্থা করা হয়।
ডা. সাকলায়েন জানান, রোগী এখন সম্পূর্ণ সুস্থ এবং অপারেশনের ৬ ঘণ্টা পরেই ঢাকা থেকে ৪০০ কিলোমিটার দূরে তার নিজ জেলায় চলে গেছেন।
বাংলাদেশে প্রথম কোনো ধরনের কাটা-ছেড়া ছাড়াই সর্বাধুনিক লেজার ভ্যারিকোস ভেইন অপারেশন শুরু করেন ডা. সাকলায়েন। এখন পর্যন্ত প্রায় ১২০ জন রোগী এ ধরনের চিকিৎসাসেবা নিয়ে সুস্থ আছেন।
তিনি জানান, আগে পুরো পায়ের বিভিন্ন জায়গায় কেটে এ অপারেশন করা হতো। তবে, স্থানীয়ভাবে অবশ করে অপারেশনের সময় রোগীর ঝুঁকি কমাতে একজন অ্যানেস্থেসিওলজিস্টকে সার্বক্ষণিক উপস্থিত রাখার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
Share:

যে ৫১ টি ঔষুধ নিষিদ্ধ করেছে, প্রশাসন

ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর বেশ কয়েকটি কোম্পানির উৎপাদিত ৫১টি ওষুধের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করেছে। জনগণকে এসব ওষুধ না কেনার অনুরোধ করা হয়েছে।ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর দেশের খ্যাতিসম্পন্ন ওষুধ কোম্পানিসহ বেশ কিছু ওষুধ কোম্পানির ৫১টি ওষুধ নিষিদ্ধ করেছে। রেনাটা, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, বেক্সিমকো, অপসোনিন, দ্য ইবনে সিনাসহ বেশ কয়েকটি কোম্পানির উৎপাদিত ৫১টি ওষুধের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করেছে।


প্যারাসিটামল, পায়োগ্লিটাজন ও রসিগ্লিটাজন গ্রুপের বাতিলকৃত ৫১টি ওষুধসমূহের উৎপাদন, ক্রয়, বিক্রয়, বিতরণ, মজুদ এবং প্রদর্শন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। জনসাধারণকে এসব ওষুধ ব্যবহার না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে। অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও লাইসেন্সিং অথরিটি (ড্রাগস) মেজর জেনারেল মো. মোস্তাফিজুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

নিষিদ্ধ ঘোষিত ওষুধসমুহ হলো 
রেনাটা লিমিটেড, মিরপুর ও রাজেন্দ্রপুরের প্যারাডট ট্যাবলেট, মিরপুরের পায়োগ্লিন ৩০ ট্যাবলেট
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস: এইস সফট ট্যাবলেট, টস-৩০ ট্যাবলেট, টস-৪৫ ট্যাবলেট, সেনসুলিন ২ ট্যাবলেট
বেক্সিমকো ফার্মা: নাপাসফট ট্যাবলেট, পায়োগ্লিট ৩০ ট্যাবলেট, পায়োগ্লিট ৪৫ ট্যাবলেট
ড্রাগ ইন্টারন্যাশনাল: ফিভিমেট ট্যাবলেট, পায়োজেনা ৩০ ট্যাবলেট, রোমেরল ২ ট্যাবলেট, রোমেরল ৪ ট্যাবলেট
দ্য একমি ল্যাবরেটরিজ: ফাস্ট-এম ট্যাবলেট।


আরও রয়েছে:

বায়োফার্মা: এসিটা সফট ট্যাবলেট, প্রিগলিট-৩০ ট্যাবলেট
অপসো স্যালাইনের জিসেট ট্যাবলেট
অপসোনিন ফার্মা: রেনোমেট ট্যাবলেট, পাইলো ৩০ ট্যাবলেট
এসকেএফ: টেমিপ্রো ট্যাবলেট
ইউনিমেড এন্ড ইউনিহেলথ: একটোস ৩০ ট্যাবলেট
এসিআই লিমিটেড: ডায়াট্যাগ ৪৫ ট্যাবলেট
জেনারেল ফার্মাসিউটিক্যালস: রসিগ্লিট ২ ট্যাবলেট, রসিগ্লিট ৪ ট্যাবলেট
এরিস্টোফার্মা: গ্লুকোরস ২ ট্যাবলেট, গ্লুকোরস ৪ ট্যাবলেট, গ্লুকোজন ৩০ ট্যাবলেট


ডেল্টা ফার্মা: রসিট-৪ ট্যাবলেট
মিল্লাত ফার্মা: পায়োট্যাব ৩০ ট্যাবলেট
ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস: পায়োডার ৩০ ট্যাবলেট
কেমিকো ফার্মাসিউটিক্যালস: ওগলি ৩০ ট্যাবলেট, ট্যাজন -৪ ট্যাবলেট
ডক্টরস কেমিক্যাল ওয়ার্কস লিমিটেড: পায়োজন ৩০ ট্যাবলেট
অ্যালকো ফার্মা: পায়োলিট ৩০ ট্যাবলেট।
দ্য হোয়াইট হর্স ফার্মা: লিট-৩০ ট্যাবলেট
আদ-দ্বীন ফার্মাসিউটিক্যালস: পিজোবেট ৩০ ট্যাবলেট
নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস: ডায়াটাস ৩০ ট্যাবলেট
শরীফ ফার্মাসিউটিক্যালস: প্যারামিন ট্যাবলেট, পিগজন ৩০ ট্যাবলেট
সোমাটেক ফার্মাসিউটিক্যালস: একটেল-এম ট্যাবলেট
লিওন ফার্মাসিউটিক্যালস: মেটেস ট্যাবলেট

জিসকা ফার্মাসিউটিক্যালস: পামিক্স এম ট্যাবলেট
নোভেল্টা বেস্টওয়ে ফার্মাসিউটিক্যালস: নরসফট ট্যাবলেট
প্যাসিফিক ফার্মাসিউটিক্যালস: পিগ্লিট ৩০ ট্যাবলেট, রগ্লিট ৪ ট্যাবলেট
মেডিমেট ফার্মা লিমিটেড: ডায়াপায়োট্যাব ৩০ ট্যাবলেট।



উল্লেখ্য, সম্প্রতি ওষুধ নিয়ন্ত্রণ কমিটির ২৪৪তম সভায় এসব ওষুধের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা হয়। সংশ্লিষ্ট কোম্পানি কর্তৃপক্ষকে এসব ওষুধ নিজস্ব চ্যানেলের মাধ্যমে বাজার হতে প্রত্যাহার করে তার পরিমাণসহ অধিদপ্তরকে জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে রেজিস্ট্রেশন বাতিলকৃত ওষুধসমূহের উৎপাদন, ক্রয়-বিক্রয়, বিতরণ, মজুদ এবং প্রদর্শন সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।






Share:

বাংলাদেশ এর সকল সরকারী ওয়েব সাইট এর লিংক..


বাংলাদেশ এর সকল সরকারী ওয়েব সাইট এর লিংক শেয়ার করব। আমরা বিভিন্ন কাজে , বিভিন্ন কিছু করতে ,বিভিন্ন কাগজ পত্র এর মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসা বা কাজ করার জন্য অনুমোদন প্রয়োজন, বিভিন্ন ইনফর্মেশন, ইত্যাদি কাজ করার জন্য এই ওয়েব সাইট মোটা মোটি সকল তথ্য দেওয়া আছে । না থাকলে এই ওয়েব সাইট এ তাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য বাবস্থা আছে ।আসলে সব  সময় নিজে কোন সমস্যার কারনে সরাসরি না যেতে পারলে এই পদ্ধতিটা আপনার কাজে লাগবে বলেই আমার মনে হয়।আপনারা লিঙ্কে গিয়ে সরাসরি যেতে পারবেন আপনার দরকারি ওয়েবসাইটে। তো চলুন দেখে নিই ওয়েবসাইট গুলো
Share:

যুক্তরাষ্ট্রে বছরে প্রায় আড়াই লাখ রোগীর মৃত্যু হয়, ভুল ওষুধ ও চিকিৎসক-নার্সদের ভুলের কারণে।

যুক্তরাষ্ট্রে ভুল চিকিৎসার কারণে প্রতিদিন ৭০০ জন মারা যায়। হাসপাতালের ভুল, ভুল ওষুধ ও চিকিৎসক-নার্সদের ভুলের কারণে বছরে প্রায় আড়াই লাখ মানুষের মৃত্যু ঘটে উন্নত এই দেশটিতে, যা বছরের মোট মৃত্যুর সাড়ে ৯ শতাংশ। 
গতকাল মঙ্গলবার একটি ব্রিটিশ চিকিৎসা সাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। জন হপকিন্স ইউনিভার্সিটির সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক মার্টিন ম্যাকারি পরিচালিত এ গবেষণা প্রতিবেদনে চিকিৎসাবিভ্রাটের সব বিষয়কে আমলে নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে চিকিৎসাসেবা নেওয়া অবস্থায় ভুল ওষুধ সেবন করানো, অপচিকিৎসা, অবহেলা, পদ্ধতিগত ত্রুটিসহ চিকিৎসার সময়ে বিভিন্ন বিভাগের সমন্বয়বিভ্রাটকে চিহ্নিত করা হয়েছে। 
গবেষণাপত্রে দেখানো হয়েছে, অসুখে নয়, রোগী মারা যাচ্ছে প্রত্যাশিত সেবা গ্রহণের ত্রুটির কারণে। 
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোগীর সেবা নিয়ে হাসপাতালসহ সেবাকেন্দ্রগুলো উচ্চকণ্ঠ থাকলেও অবহেলা ও বিভ্রাটে রোগীর মৃত্যুর বিষয়টি তেমন জনসমক্ষে নিয়ে আসা হয় না। 
বেথ ইসরাইল মেডিকেল সেন্টারের পরিচালক ক্যানেথ সেন্ডস বলেছেন, সম্প্রতি চিকিৎসাবিভ্রাটে মৃত্যু নিয়ে অনেক হইচই হলেও পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। বিষয়টিকে রীতিমতো উৎকণ্ঠার বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, অন্যান্য সেবা খাতের সঙ্গে তুলনা করলে চিকিৎসা খাতে বিভ্রাটকে সহিষ্ণুতার সঙ্গে দেখা হচ্ছে। বিমান পরিবহনে সেবা দেওয়ার জন্য যে শৃঙ্খলা ও নিয়মনীতিকে কঠোরভাবে মানা হয়, চিকিৎসার ক্ষেত্রে তা-ও করা হয় না। 
চিকিৎসাসেবার মান উন্নত করা ও চিকিৎসাবিভ্রাটের কারণে মৃত্যুর বিষয়টি জনসমক্ষে নিয়ে আসা জরুরি বলে মত প্রকাশ করেছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ক্যানেথ সেন্ডস.
-------------------------------

Share:

মেডিকেল পোস্ট গ্র‍্যাজুয়েশন শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে চরম অসন্তুষ্টি!

স্নাতকোত্তর মেডিকেল শিক্ষা নিয়ে অসন্তোষ জানিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) অধ্যাপকেরা বলেছেন, দেশে মেডিকেল উচ্চশিক্ষায় শৃঙ্খলা নেই। দ্বৈত ব্যবস্থা চলছে। শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ যথাযথ হচ্ছে না।
গতকাল শনিবার ১৯তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অধ্যাপকেরা এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে উপাচার্য বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে বিকেলের পর রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত চিকিৎসক থাকেন না।
বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে ‘মেডিকেল উচ্চশিক্ষা ও স্বাস্থ্যব্যবস্থা: বাংলাদেশ প্রেক্ষিত’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কর্তৃপক্ষ। দুপুর ১২টা থেকে একই সঙ্গে বিভিন্ন বিভাগে এই অনুষ্ঠান হয়।
ইন্টারন্যাল মেডিসিন বিভাগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক এ বি এম আব্দুল্লাহ বলেন, দেশে মেডিকেল উচ্চশিক্ষায় দ্বৈত ব্যবস্থা চলছে। বিএসএমএমইউ ও বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ান অ্যান্ড সার্জনস (বিসিপিএস) দুই ধরনের স্নাতকোত্তর ডিগ্রি দিচ্ছে। কলেজগুলো শিক্ষকের অভাবে এমবিবিএস কোর্স চালু রাখতেই হিমশিম খাচ্ছে, তারা ঠিকভাবে স্নাতকোত্তর ক্লাস করাতে পারে না। শিক্ষার্থীরা ঠিকমতো ক্লাস করেন না, করার ব্যবস্থা নেই, ঘোরাফেরা করে চলে যান।
অধ্যাপক আবদুল জলিল চৌধুরী বলেন, আদর্শ কোনো ব্যবস্থা মেনে রেসিডেন্সি কর্মসূচি চালু হয়নি। স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ‘খিচুড়ি’ ব্যবস্থা অনুসরণ করা হচ্ছে।
এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কামরুল হাসান খান বলেন, ছাত্র ও শিক্ষকদের সরাসরি মতবিনিময়ের জন্য এই সভার আয়োজন। প্রতিটি বিভাগে আয়োজিত এই আলোচনা একত্র করে সুপারিশ তৈরি করা হবে এবং সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উপাচার্য বলেন, অভিযোগ পাওয়া যায় অফিস সময়ের পর হাসপাতালে চিকিৎসক থাকেন না। এই পরিস্থিতি পরিবর্তনের চেষ্টা হচ্ছে।
আলোচনায় অংশ নিয়ে একজন শিক্ষার্থী বলেন, দেশে কোন বিষয়ে কত জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দরকার, তার কোনো হিসাব নেই, কোনো পরিকল্পনাও নেই। আরেকজন শিক্ষার্থী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য যে শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে, দেশের প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের তা কোনো কাজে লাগে না।
এন্ডোক্রাইনোলজি বিভাগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শাহজাদা সেলিম বলেন, বিভাগে প্রশিক্ষিত নার্সের সংকট আছে। এ ছাড়া এই বিভাগের জন্য শয্যা বাড়ানো ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি দরকার।

সূত্র - প্রথম আলো..

Share:

সর্বশেষ ব্লগ

মেডিকেল কলেজ

ডাউনলোড

সকল