৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। এ উপলক্ষে নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
সোমবার (০৬ এপ্রিল) এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কর্মসূচির কথা জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম।
তিনি জানান, দিবসটি উপলক্ষে জাতীয় পর্যায়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, সেমিনার আয়োজন, স্যুভেনির প্রকাশ, স্বাস্থ্য শিক্ষা প্রদর্শনী, জাতীয় পত্রিকায় ক্রোড়পত্র প্রকাশ, সড়ক দ্বীপ সাজানো, চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, জারীগান,সরকারি-বেসরকারি সংস্থার উদ্যোগে অনিরাপদ খাদ্যগ্রহণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যা বিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠানসহ নানা কর্মসূচি হাতে নেওযা হয়েছে।
এ বছর জাতীয় পর্যায়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান মঙ্গলবার ঢাকার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম।
তিনি বলেন, অন্যান্য জেলা ও উপজেলায়তেও বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালিত হবে।
“এবারের স্বাস্থ্য দিবসের প্রতিপাদ্য ‘নিরাপদ পুষ্টিকর খাবার, সুস্থ্য জীবনের অঙ্গীকার’। যা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত তাৎপূর্যপূর্ণ।”
মোহাম্মদ নাসিম বলেন, অনিরাপদ খাদ্যগ্রহণের ফলে দুইশ’র বেশি রোগ হতে পারে। ভেজাল খাদ্য জনিতসৃষ্ট জটিল রোগের চিকিৎসাও ব্যয়বহুল। তবে এ বিষয়ে সরকার অত্যন্ত সচেতন।
‘এক্ষেত্রে জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। দিবসটি উপলক্ষে গৃহীত কর্মকাণ্ড সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে পারবেন। যা আলোচ্য স্বাস্থ্য সমস্যা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হবে,’ যোগ করেন তিনি।
এক প্রশ্নের উত্তরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ভেজাল ওষুধ ও ভুয়া ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযান চলছে। এদের বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদুল হাসান মালেক, স্বাস্থ্য সচিব নিয়াজউদ্দিন মিয়া ও বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার (০৬ এপ্রিল) এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কর্মসূচির কথা জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম।
তিনি জানান, দিবসটি উপলক্ষে জাতীয় পর্যায়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, সেমিনার আয়োজন, স্যুভেনির প্রকাশ, স্বাস্থ্য শিক্ষা প্রদর্শনী, জাতীয় পত্রিকায় ক্রোড়পত্র প্রকাশ, সড়ক দ্বীপ সাজানো, চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, জারীগান,সরকারি-বেসরকারি সংস্থার উদ্যোগে অনিরাপদ খাদ্যগ্রহণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যা বিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠানসহ নানা কর্মসূচি হাতে নেওযা হয়েছে।
এ বছর জাতীয় পর্যায়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান মঙ্গলবার ঢাকার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম।
তিনি বলেন, অন্যান্য জেলা ও উপজেলায়তেও বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালিত হবে।
“এবারের স্বাস্থ্য দিবসের প্রতিপাদ্য ‘নিরাপদ পুষ্টিকর খাবার, সুস্থ্য জীবনের অঙ্গীকার’। যা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত তাৎপূর্যপূর্ণ।”
মোহাম্মদ নাসিম বলেন, অনিরাপদ খাদ্যগ্রহণের ফলে দুইশ’র বেশি রোগ হতে পারে। ভেজাল খাদ্য জনিতসৃষ্ট জটিল রোগের চিকিৎসাও ব্যয়বহুল। তবে এ বিষয়ে সরকার অত্যন্ত সচেতন।
‘এক্ষেত্রে জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। দিবসটি উপলক্ষে গৃহীত কর্মকাণ্ড সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে পারবেন। যা আলোচ্য স্বাস্থ্য সমস্যা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হবে,’ যোগ করেন তিনি।
এক প্রশ্নের উত্তরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ভেজাল ওষুধ ও ভুয়া ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযান চলছে। এদের বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদুল হাসান মালেক, স্বাস্থ্য সচিব নিয়াজউদ্দিন মিয়া ও বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।