ওজন কমাতে কত কিছুই না করেন! কখনো না খেয়ে ডায়েট অনুসরণ করা, কিংবা সকালে-বিকালে নানা ধরনের ব্যায়াম করা, কিংবা ঘাম ঝরিয়ে চর্বি গলিয়ে হাজারো নিয়মকানুন মেনে চলা। কষ্টের আর শেষ নেই। ওজন কমাতে কতকিছুই না নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়। এবার একটু হাফ ছেড়ে বসতে পারেন। কারণ ওজন কমানোর তুলনামূলক সহজ সমাধানও কিন্তু আছে। পাঁচ ধরনের পানীয় নিয়মিত খেলেও কিন্তু ওজন কমতে পারে।
পানি
ওজন কমাতে সবচাইতে ভালো উপাদান হলো পানি। যদি শুধু পানীয়জল খেতে ভালো না লাগে তাহলে এর সঙ্গে অল্প লেবু বা শসা কিংবা টমেটোও যোগ করে নিতে পারেন। এতে বেশি ক্যালোরি যেমন যোগ হবে না, তেমনি অন্যরকম একটা ফ্লেভারও পাবেন।
সবজির শরবত
ওজন কমাতে বিভিন্ন তরিতরকারি কিংবা সবজির শরবত বা জুস পান করা বেশ ভালো একটি উপায় কিন্তু। এই জুসে একদিকে যেমন আঁশ থাকে, তেমনি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে থাকে বিভিন্ন পুষ্টির সমাহারও। শরীরের জ্বালানি হিসেবে এই উপাদানগুলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এতে কম পরিমাণ সোডিয়াম পাবেন, যা আপনার জন্য উপকারী। আবার আপনি অনুভব করবেন অন্যরকম এক সজীবতাও।
চিনিমুক্ত চা
চিনিমুক্ত চা, বিশেষ করে সবুজ চা শরীরকে সজীব করে তোলে। এটি শরীরকে খুব তাড়াতাড়ি চাঙ্গা করে তোলে, ফলে আপনি পাবেন বেশ ঝরঝরে একটা অনুভূতি। চেষ্টা করুন গরম বা ঠাণ্ডা সবুজ চায়ে কম চিনিবিশিষ্ট খানিকটা মধু মেশাতে। এভাবে খেতে পারেন লাল চা বা র’ চাও, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট।
কালো কফি
সকালে এক কাপ গরম গরম ধোঁয়া ওঠা কালো কফি কিংবা বিকালে এক কাপ ঠাণ্ডা কালো কফি যেমন আপনাকে ওজন কমাতে সাহায্য করবে, তেমনি আপনার শরীরে নিয়ে আসবে উদ্দীপনাও। এই কফিতে এক ধরনের ক্যাফেইন রয়েছে যা ক্ষুধা কমায়, আবার স্নায়ুও সচল রাখে। তবে খেয়াল রাখবেন, কফিতে যেন চিনি থাকে খুব অল্প পরিমাণে। চাইলে কিছুটা সর তোলা দুধ যোগ করতে পারেন, তবে তাও অল্প একটু।
সর-তোলা দুধ
দুধ হচ্ছে খানিকটা প্রোটিন, ভিটামিন ডি আর ক্যালসিয়ামের চমৎকার উৎস। দুধ খেলে আপনার মাংসপেশি উন্নত হবে এবং হাড় মজবুত হবে। যারা খাওয়ার সময় চর্বি কম পরিমাণে পছন্দ করেন, তাদের জন্য সর তোলা দুধ খুবই কার্যকর। যারা চর্বিকে প্রশ্রয় দিতে চান, তারা সর-তোলা দুধের সাথে অল্প একটু চকোলেটও যোগ করতে পারেন। কম চর্বিবিশিষ্ট চকোলেট দুধ পরবর্তীতে মাংসপেশি পুনর্গঠনে ভালো ভূমিকা রাখে।
পানি
ওজন কমাতে সবচাইতে ভালো উপাদান হলো পানি। যদি শুধু পানীয়জল খেতে ভালো না লাগে তাহলে এর সঙ্গে অল্প লেবু বা শসা কিংবা টমেটোও যোগ করে নিতে পারেন। এতে বেশি ক্যালোরি যেমন যোগ হবে না, তেমনি অন্যরকম একটা ফ্লেভারও পাবেন।
সবজির শরবত
ওজন কমাতে বিভিন্ন তরিতরকারি কিংবা সবজির শরবত বা জুস পান করা বেশ ভালো একটি উপায় কিন্তু। এই জুসে একদিকে যেমন আঁশ থাকে, তেমনি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে থাকে বিভিন্ন পুষ্টির সমাহারও। শরীরের জ্বালানি হিসেবে এই উপাদানগুলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এতে কম পরিমাণ সোডিয়াম পাবেন, যা আপনার জন্য উপকারী। আবার আপনি অনুভব করবেন অন্যরকম এক সজীবতাও।
চিনিমুক্ত চা
চিনিমুক্ত চা, বিশেষ করে সবুজ চা শরীরকে সজীব করে তোলে। এটি শরীরকে খুব তাড়াতাড়ি চাঙ্গা করে তোলে, ফলে আপনি পাবেন বেশ ঝরঝরে একটা অনুভূতি। চেষ্টা করুন গরম বা ঠাণ্ডা সবুজ চায়ে কম চিনিবিশিষ্ট খানিকটা মধু মেশাতে। এভাবে খেতে পারেন লাল চা বা র’ চাও, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট।
কালো কফি
সকালে এক কাপ গরম গরম ধোঁয়া ওঠা কালো কফি কিংবা বিকালে এক কাপ ঠাণ্ডা কালো কফি যেমন আপনাকে ওজন কমাতে সাহায্য করবে, তেমনি আপনার শরীরে নিয়ে আসবে উদ্দীপনাও। এই কফিতে এক ধরনের ক্যাফেইন রয়েছে যা ক্ষুধা কমায়, আবার স্নায়ুও সচল রাখে। তবে খেয়াল রাখবেন, কফিতে যেন চিনি থাকে খুব অল্প পরিমাণে। চাইলে কিছুটা সর তোলা দুধ যোগ করতে পারেন, তবে তাও অল্প একটু।
সর-তোলা দুধ
দুধ হচ্ছে খানিকটা প্রোটিন, ভিটামিন ডি আর ক্যালসিয়ামের চমৎকার উৎস। দুধ খেলে আপনার মাংসপেশি উন্নত হবে এবং হাড় মজবুত হবে। যারা খাওয়ার সময় চর্বি কম পরিমাণে পছন্দ করেন, তাদের জন্য সর তোলা দুধ খুবই কার্যকর। যারা চর্বিকে প্রশ্রয় দিতে চান, তারা সর-তোলা দুধের সাথে অল্প একটু চকোলেটও যোগ করতে পারেন। কম চর্বিবিশিষ্ট চকোলেট দুধ পরবর্তীতে মাংসপেশি পুনর্গঠনে ভালো ভূমিকা রাখে।