আপনি নির্ঘাৎ আপনার বাঙালি সত্ত্বা বজায় রেখে সময়ের বিষয়ে বেশ অজ্ঞান। কিন্তু জানেন কি আপনার পাকস্থলিটি রীতিমত টাইম মেনে চলে। পাকস্থলি নির্দিষ্ট সারকাডিয়ান রিদম মেনে চলে। নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর কখন খেতে হবে পাকস্থলিই সেটা ঠিক করে দেয়। জার্নাল অফ নিউরোসায়েন্স-এ প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্র থেকে এমনটাই জানা যাচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডেলেড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা তাদের গবেষণার মাধ্যমে দেখিয়েছেন কীভাবে পাকস্থলি মস্তিষ্ককে সংকেত পাঠায় যে সে এখন পরিপূর্ণ আছে না খালি। অর্থাৎ খাওয়ার সময় নির্দেশ করে।
পাকস্থলীতে অবস্থিত স্নায়ুগুলি কীভাবে নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর খিদের অনুভূতি তৈরি করে সেটা বোঝার জন্য আট মাস বয়সের ইঁদুরদের উপর পরীক্ষা চালিয়ে ছিলেন অ্যাডিলেড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা।
ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী স্টিফেন কেন্টিস জানিয়েছেন পাকস্থলীতে অবস্থিত স্নায়ুগুলি একজন ব্যক্তি কতটা খাবার খেয়েছে এবং কখন তার খাওয়া থামানো উচিৎ সেই নির্দেশকগুলি মস্তিষ্কে পাঠায়। আসলে পাকস্থলীর স্নায়ুগুলি খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে ঘড়ির মত কাজ করে।
তাদের গবেষণা থেকে উঠে এসেছে এই স্নায়ুগুলি আসলে দিনের থেকে রাতে বেশি কার্যকর থাকে। দিনের বেলা পেটভরে থাকার নির্দেশ তারা দেরি করে পাঠায়। দিনের বেলা যেহেতু রাতের তুলনায় বেশি কাজ করা হয় অর্থাৎ বেশি শক্তির প্রয়োজন পড়ে বেশি খাদ্যেরও প্রয়োজন পড়ে। তাই দিনের বেলা যে পরিমাণ খাবার খেলে স্নায়ুগুলি মস্তিষ্কে আর খাদ্য গ্রহণ না করার নির্দেশ পাঠায় রাতের বেলা তার থেকে কম খাদ্য গ্রহণ করেই সেই একই নির্দেশ পাঠায়।
অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডেলেড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা তাদের গবেষণার মাধ্যমে দেখিয়েছেন কীভাবে পাকস্থলি মস্তিষ্ককে সংকেত পাঠায় যে সে এখন পরিপূর্ণ আছে না খালি। অর্থাৎ খাওয়ার সময় নির্দেশ করে।
পাকস্থলীতে অবস্থিত স্নায়ুগুলি কীভাবে নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর খিদের অনুভূতি তৈরি করে সেটা বোঝার জন্য আট মাস বয়সের ইঁদুরদের উপর পরীক্ষা চালিয়ে ছিলেন অ্যাডিলেড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা।
ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী স্টিফেন কেন্টিস জানিয়েছেন পাকস্থলীতে অবস্থিত স্নায়ুগুলি একজন ব্যক্তি কতটা খাবার খেয়েছে এবং কখন তার খাওয়া থামানো উচিৎ সেই নির্দেশকগুলি মস্তিষ্কে পাঠায়। আসলে পাকস্থলীর স্নায়ুগুলি খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে ঘড়ির মত কাজ করে।
তাদের গবেষণা থেকে উঠে এসেছে এই স্নায়ুগুলি আসলে দিনের থেকে রাতে বেশি কার্যকর থাকে। দিনের বেলা পেটভরে থাকার নির্দেশ তারা দেরি করে পাঠায়। দিনের বেলা যেহেতু রাতের তুলনায় বেশি কাজ করা হয় অর্থাৎ বেশি শক্তির প্রয়োজন পড়ে বেশি খাদ্যেরও প্রয়োজন পড়ে। তাই দিনের বেলা যে পরিমাণ খাবার খেলে স্নায়ুগুলি মস্তিষ্কে আর খাদ্য গ্রহণ না করার নির্দেশ পাঠায় রাতের বেলা তার থেকে কম খাদ্য গ্রহণ করেই সেই একই নির্দেশ পাঠায়।