ভারতীয় বিজ্ঞানীদের অবদানে এবার উল্লেখযোগ্য মোড় নিতে চলেছে ডায়াবেটিস বা মধুমেহ রোগের চিকিৎসা। দীর্ঘদিন ধরে যে বিষয়ে সারা বিশ্বের চিকিৎসাশাস্ত্র কাজ করছে, সেই ইনসুলিনের পিল তৈরির কাজ প্রায় সম্পূর্ণ বলে জানিয়েছেন ভারতীয় বৈজ্ঞানিকদের সংগঠন। এর ফলে প্রতিদিন শরীরে ইনসুলিন ইঞ্জেকশন নেয়ার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাবেন ডায়াবেটিসে আক্রান্তরা।
ডায়াবেটিসের চিকিত্সায় ইনসুলিনের আবিষ্কার পেরিয়ে গিয়েছে প্রায় ১০০ বছর। কিন্তু এখনো ইনসুলিন নিতে হলে শরীরে সুঁচ ফোটানোর যন্ত্রণা সহ্য করতেই হয়। ১৯৩০ থেকেই ইনসুলিন পিল আবিস্কারের চেষ্টা চালাচ্ছেন বৈজ্ঞানিকরা। কিন্তু ইনসুলিনের ট্যাবলেটের মতো করে শরীরে প্রবেশ করালে তা রক্তে মিশে কাজ শুরু করার আগেই আমাদের ডাইজেস্টিভ সিস্টেম ইনসুলিনকে ভেঙে দেয়। ফলে কোনো লাভ হয় না। অবশেষে ভারতীয় বৈজ্ঞানিকরা এই সমস্যার সমাধান পেয়েছেন বলে দাবি।
ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফার্মাসিউটিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের সদস্য সনযোগ জৈন জানিয়েছেন যে, ইনসুলিনের ওপর লিপসোমোস নামক বিশেষ ধরনের ফ্যাটজাতীয় বস্তুর আবরণ দেয়া হয়েছে। এর ফলে রক্তে মেশার আগেই ইনসুলিন শরীরের পাচকরসের হাত থেকে রেহাই পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। তাদের গবেষণা মতো ইনসুলিন পিল বাজারে এলে প্রতিদিনের সূঁচ ফোটানোর যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাবেন অসংখ্য ডায়াবেটিস রোগী।
চিকিৎসকদের মতে, ভারতের চিকিৎসাক্ষেত্রে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ ডায়াবেটিস বা মধুমেহ রোগ। ২০৩০-এর মধ্যে ভারতে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা দশ কোটি ছাড়িয়ে যাবে বলে আশঙ্কা। এই অবস্থায় ইঞ্জেকশন-ভীতির জন্য অনেকেই ইনসুলিন নিতে চান না। ইনসুলিন পিল বাজারে এলে তা সত্যিই যুগান্তকারী আবিষ্কার হবে বলে মনে করা হচ্ছে
ডায়াবেটিসের চিকিত্সায় ইনসুলিনের আবিষ্কার পেরিয়ে গিয়েছে প্রায় ১০০ বছর। কিন্তু এখনো ইনসুলিন নিতে হলে শরীরে সুঁচ ফোটানোর যন্ত্রণা সহ্য করতেই হয়। ১৯৩০ থেকেই ইনসুলিন পিল আবিস্কারের চেষ্টা চালাচ্ছেন বৈজ্ঞানিকরা। কিন্তু ইনসুলিনের ট্যাবলেটের মতো করে শরীরে প্রবেশ করালে তা রক্তে মিশে কাজ শুরু করার আগেই আমাদের ডাইজেস্টিভ সিস্টেম ইনসুলিনকে ভেঙে দেয়। ফলে কোনো লাভ হয় না। অবশেষে ভারতীয় বৈজ্ঞানিকরা এই সমস্যার সমাধান পেয়েছেন বলে দাবি।
ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফার্মাসিউটিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের সদস্য সনযোগ জৈন জানিয়েছেন যে, ইনসুলিনের ওপর লিপসোমোস নামক বিশেষ ধরনের ফ্যাটজাতীয় বস্তুর আবরণ দেয়া হয়েছে। এর ফলে রক্তে মেশার আগেই ইনসুলিন শরীরের পাচকরসের হাত থেকে রেহাই পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। তাদের গবেষণা মতো ইনসুলিন পিল বাজারে এলে প্রতিদিনের সূঁচ ফোটানোর যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাবেন অসংখ্য ডায়াবেটিস রোগী।
চিকিৎসকদের মতে, ভারতের চিকিৎসাক্ষেত্রে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ ডায়াবেটিস বা মধুমেহ রোগ। ২০৩০-এর মধ্যে ভারতে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা দশ কোটি ছাড়িয়ে যাবে বলে আশঙ্কা। এই অবস্থায় ইঞ্জেকশন-ভীতির জন্য অনেকেই ইনসুলিন নিতে চান না। ইনসুলিন পিল বাজারে এলে তা সত্যিই যুগান্তকারী আবিষ্কার হবে বলে মনে করা হচ্ছে