এইডস সংক্রান্ত চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত উন্মোচনের মুখে। ওরেগন `হেলথ অ্যান্ড সায়েন্স` বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এমন এক ভ্যাকসিন তৈরির দাবি করেছেন যাতে শরীর থেকে মারণ এইচআইভি (হিউম্যান ইম্যুনো ডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস) সম্পূর্ণ রূপে বিতারিত করা সম্ভব।
বাঁদরের ওপর এই ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে তারা অসাধারণ ফল পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন। বাঁদরের দেহে এইচআইভি-এর সমকক্ষ এসআইভি (সিমিয়ান ইম্যুনো ডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস) সম্পূর্ণ রূপে নির্মূল করতে সক্ষম হয়েছেন তারা।
দ্রুত মানুষের ওপর এই ভ্যাকসিনের প্রভাব পরীক্ষা করা হবে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে।
এর আগে এইডসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে সারা বিশ্বে হাতে গোনা মাত্র কয়েকজনের শরীর থেকে বর্তমানে প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতি দ্বারা এইচআইভি নির্মুল করা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু নতুন ভ্যাকসিনের ফলে ব্যাপকভাবে এইডস নির্মূল সম্ভব বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
এই ভ্যাকসিনে সাইটোমেগালোভাইরাসের (সিএমভি) সঙ্গে অ্যাটেনিউএটেড এসআইভি-এর সংমিশ্রণ মিশিয়ে বাঁদরের দেহে প্রয়োগ করা হয়েছে। এর ফলে শরীরের ইম্যুন সিস্টেমের অন্তর্গত ‘এফেক্টর মেমারি’ T কোষ তৈরি হয়েছে যা শরীর এসআইভি সংক্রমিত কোষগুলোকে চিহ্নিত করে ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে।
সাধারণ অবস্থায় শুধু এসআইভি ভ্যাকসিন যে T কোষ তৈরি হয় সেগুলি এসআইভি সংক্রমিত কোষগুলোকে ধ্বংস করতে পারে না। কিন্তু সিএমভি-এর সঙ্গে এসআইভি ভ্যাকসিন প্রয়োগ করলে ফলাফল ভিন্ন এবং অত্যন্ত আশাজনক হয়েছে।
এইডস-এ আক্রান্ত বাঁদরদের দেহে সিএমভি ও এসআইভি সংমিশ্রণের ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে দেখা গেছে বাঁদরের দেহ থেকে সম্পূর্ণ রূপে এসআইভি নির্মূল করা গেছে
বাঁদরের ওপর এই ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে তারা অসাধারণ ফল পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন। বাঁদরের দেহে এইচআইভি-এর সমকক্ষ এসআইভি (সিমিয়ান ইম্যুনো ডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস) সম্পূর্ণ রূপে নির্মূল করতে সক্ষম হয়েছেন তারা।
দ্রুত মানুষের ওপর এই ভ্যাকসিনের প্রভাব পরীক্ষা করা হবে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে।
এর আগে এইডসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে সারা বিশ্বে হাতে গোনা মাত্র কয়েকজনের শরীর থেকে বর্তমানে প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতি দ্বারা এইচআইভি নির্মুল করা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু নতুন ভ্যাকসিনের ফলে ব্যাপকভাবে এইডস নির্মূল সম্ভব বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
এই ভ্যাকসিনে সাইটোমেগালোভাইরাসের (সিএমভি) সঙ্গে অ্যাটেনিউএটেড এসআইভি-এর সংমিশ্রণ মিশিয়ে বাঁদরের দেহে প্রয়োগ করা হয়েছে। এর ফলে শরীরের ইম্যুন সিস্টেমের অন্তর্গত ‘এফেক্টর মেমারি’ T কোষ তৈরি হয়েছে যা শরীর এসআইভি সংক্রমিত কোষগুলোকে চিহ্নিত করে ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে।
সাধারণ অবস্থায় শুধু এসআইভি ভ্যাকসিন যে T কোষ তৈরি হয় সেগুলি এসআইভি সংক্রমিত কোষগুলোকে ধ্বংস করতে পারে না। কিন্তু সিএমভি-এর সঙ্গে এসআইভি ভ্যাকসিন প্রয়োগ করলে ফলাফল ভিন্ন এবং অত্যন্ত আশাজনক হয়েছে।
এইডস-এ আক্রান্ত বাঁদরদের দেহে সিএমভি ও এসআইভি সংমিশ্রণের ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে দেখা গেছে বাঁদরের দেহ থেকে সম্পূর্ণ রূপে এসআইভি নির্মূল করা গেছে